কবর সাপে ভর্তি- ফ্যাশনের পরিণাম: হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমরা এই সুন্দরতম বিষয়টি নিয়ে কথা বলবো, যা আপনাদের সবার জানা দরকার। আপনি যদি এই বিষয়টি না জানেন তাহলে আপনার জীবন স্বার্থক হবে না। এই জন্য এই পোস্টটি সম্পর্ণ পড়ুন।
কবর সাপে ভর্তি- ফ্যাশনের পরিণাম
সাপে ভর্তি কবর ! এ ভয়ঙ্কর ঘটনা ১৯৮৬ ইংরেজির মার্চ মাসে ঘটেছিল। ‘ দৈনিক জঙ্গ’ -এ এক দুখিনী মা সংবাদটি পাঠিয়েছিল।
কবরে সাপঃ ” আমার জ্যেষ্ঠা কন্যার সম্প্রতি মৃত্যু হয়েছে। তাকে যখন কবর স্থানে নিয়ে যাওয়া হলো এবং দাফন করার জন্য যখনি কবর প্রস্তুত করা হচ্ছিল, তখন সেখানে পৌছাতেই এটা দেখে সব লোক অবাক হয়ে গেলো – ওই কবরে আকস্মিকভাবে ৫০/৬০ টা সাপ দেখা গেলো। সেগুলো কুন্ডলী পাকিয়ে একটা আরেক্ টার উপর বসে ছিল। আমার স্বামী (অর্থাৎ মরহুমার মেয়ের পিতা ) অন্য একটা কবর কুড়ালেন । সেটার মধ্যেও সাপ মজুদ ছিল। লোকজনের পরামর্শে তৃতীয় কবর খনন করালনে। তাতেও পূর্বব্ররতী কবর দুটী অপেক্ষা বেশি সাপ মজুদ ছিল।
ফ্যাশন
যার ফলে সকলের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল এবং সময়ও দীর্ঘায়িত হয়ে গেলো। যাইহোক, পরিষেয়ে আমার কন্যার লাশ তৃতীয় কবরে সাপগুলোর মধ্যভাগে রেখে দেয়া হলো এবং তাকে দাফন সম্পন্ন করে লোকেরা চলে গেল। কবর খননকারীরা ভীত- সন্ত্রস্থ ছিলো । তারা বলে ছিল যে, “এটি আমাদের জীবনের প্রথম ঘটোনা। “ ঘরে ফিরে আসার পর আমার স্বামী (অর্থাৎ মরহুমার মেয়ের পিতা )র অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে গেল। তিন ভয়ে বারংবার আপন গর্দান ঝট কাচ্ছিলেন।
দুখিনীর মা আরো বর্ণ্না করেন যে, “ আমার কন্যা এমনিতেত নামায কালাম পড়ত, কিন্ত ফ্যাশন করত । আমি তাকে স্নেহ সহকারে তাকে বুজগানোর চেষ্টা করতাম । কিন্তু সে তার পরকালকে সন্দর করার চিন্তা ভাবনা করার পরিবর্তে উল্টো আমার প্রতি বিরক্ত হয়ে যেতো। আমাকে গালি দিতো, বকুনি দিতো, আপমানিত করতো এবং সে ফ্যাশন করতে থাকতো। আমি তার কবরের অবস্থা শুনে খুবই দুশ্চিন্তাগন্ত । আফসোস ! আমার কোন কথা তার বুঝে আসেনি। । ”
কবর সাপে ভর্তি- ফ্যাশনের পরিণাম পোস্টটি শেয়ার করে অন্যকে জানতে ও বুঝতে সুযোগ করে দিন।
আশা করি আপনাদের এই “কবর সাপে ভর্তি- ফ্যাশনের পরিণাম” বিষয়টি বুঝতে কোনো অসুবিধা হয়নি। যদি কোনো বিষয় না বোঝেন তাহলে আমাদের ফেসবুক পেইজ এ নক দিতে পারেন।