“অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম” PDF Download: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা/ভাইয়েরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি জানি আপনারা বই পড়তে পছন্দ করেন, এই জন্যই আজকে আপনি এই “অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম” পোস্টটিতে চলে এসেছেন।
বই মানুষের জীবনে জন্য অসীম গুরুত্বপূর্ণ। বই ছাড়া মানুষ তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে না। বই পড়ার মাধ্যমে জীবনের গভীরতম অনুভবকে প্রকাশ করার পদ্ধতি পাওয়া যায়। সেই বই গুলির মধ্যে “অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম” বইটি অনেক ভূমিকা রাখে। এটি জীবনে একবার হলেও পড়া উচিত।
অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম PDF Download [Easy Download]
“অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম” বইটি ডাউনলোড করতে চাইলে নিচে থাকা বাটনে চাপ দিন। এরপর নিদের্শনা অনুযায়ী ডাউনলোড করোন। কোনো রকম সমস্যা হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ নক দিন। আমাদের ফেইসবুক পেইজ এর লিংক, এখানে চাপ দিন StudyTika FaceBook Page। অথবা এই পেইজ থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন Solution Page।
আশা করি আপনারা ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এই pdf টি ডাউনলোড করতে যদি কোথাও সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেলে কমেন্ট করবেন।
অগ্নিবীণা – কাজী নজরুল ইসলাম বইয়ের সকল বিবরণ
- বইয়ের নামঃ অগ্নিবীণা
- লেখকঃ কাজী নজরুল ইসলাম
- প্রকাশিতঃ ১৯২২
- পাতা সংখ্যাঃ ৩১ টি
- বইয়ের ধরণঃ কবিতা
- ফরম্যাটঃ পিডিএফ (PDF)
- প্রকাশকঃ নজরুল ইন্সটিটিউট
- সাইজঃ ০৩ এমবি
- ভাষাঃ বাংলা (Bangla/Bengali)
‘অগ্নিবীণা’ কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৯২২ সালে প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা সংকলিত হয়েছে। কবিতাগুলো হচ্ছে- প্রলয়োল্লাস, বিদ্রোহী, রক্তাম্বর-ধারিনী মা, আগমনী, ধুমকেতু, কামাল পাশা, আনোয়ার, রণভেরী, শাত-ইল-আরব, খেয়াপারের তরণী, কোরবানী ও মোহাররম। প্রতিটি কবিতাই বহুল পঠিত ও পরিচিত। কবিতাগুলোয় নজরুলের বিপ্লবী সত্ত্বার ছাপ স্পষ্ট। তৎকালীন ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে তার সাহসী উচ্চারনের আরেক নাম 'অগ্নিবীণা '।
অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থের উৎসর্গ:
ভাঙা বাংলার রাঙা যুগের আদি পুরোহিত, সাগ্নিক বীর
শ্রীবারীন্দ্রকুমার ঘোষ
শ্রীশ্রীচরণারবিন্দেষু
অগ্নি-ঋষি! অগ্নি-বীণা তোমায় শুধু সাজে।
তাই তো তোমার বহ্নি-রাগেও বেদন-বেহাগ বাজে॥
দহন-বনের গহন-চারী–
হায় ঋষি– কোন্ বংশীধারী
নিঙ্ড়ে আগুন আন্লে বারি
অগ্নি-মরুর মাঝে।
সর্বনাশা কোন্ বাঁশি সে বুঝ্তে পারি না যে॥
দুর্বাসা হে! রুদ্র তড়িৎ হান্ছিলে বৈশাখে,
হঠাৎ সে কার শুন্লে বেণু কদম্বের ঐ শাখে।
বজ্রে তোমার বাজ্ল বাঁশি,
বহ্নি হলো কান্না হাসি.
সুরের ব্যথায় প্রাণ উদাসী–
মন সরে না কাজে।
তোমার নয়ন-ঝুরা অগ্নি-সুরেও রক্ত-শিখা বাজে॥