“উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ” PDF Download: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা/ভাইয়েরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি জানি আপনারা বই পড়তে পছন্দ করেন, এই জন্যই আজকে আপনি এই “উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ” পোস্টটিতে চলে এসেছেন।
বই মানুষের জীবনে জন্য অসীম গুরুত্বপূর্ণ। বই ছাড়া মানুষ তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে না। বই পড়ার মাধ্যমে জীবনের গভীরতম অনুভবকে প্রকাশ করার পদ্ধতি পাওয়া যায়। সেই বই গুলির মধ্যে “উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ” বইটি অনেক ভূমিকা রাখে। এটি জীবনে একবার হলেও পড়া উচিত।
উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ PDF Download [Easy Download]
“উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ” বইটি ডাউনলোড করতে চাইলে নিচে থাকা বাটনে চাপ দিন। এরপর নিদের্শনা অনুযায়ী ডাউনলোড করোন। কোনো রকম সমস্যা হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ নক দিন। আমাদের ফেইসবুক পেইজ এর লিংক, এখানে চাপ দিন StudyTika FaceBook Page। অথবা এই পেইজ থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন Solution Page।
আশা করি আপনারা ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এই pdf টি ডাউনলোড করতে যদি কোথাও সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেলে কমেন্ট করবেন।
উজানে মৃত্যু – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বইয়ের সকল বিবরণ
- বইয়ের নামঃ উজানে মৃত্যু
- লেখকঃসৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
- বইয়ের ধরণঃ উপন্যাস
- প্রকাশকঃ ২০১৬
- পাতা সংখ্যাঃ ৩০ টি
- সাইজঃ ০.৭৭৪ এমবি
- প্রকাশিতঃ নুসরাত প্রকাশনী
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ জন্ম চট্টগ্রাম শহরের ষোলশহর এলাকায়, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ আগস্ট। তাঁর পিতা সৈয়দ আহমাদুল্লাহ ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা; মা নাসিম আরা খাতুনও সমতুল্য উচ্চশিক্ষিত ও রুচিশীল পরিবার থেকে এসেছিলেন, সম্ভবত অধিকতর বনেদি বংশের নারী ছিলেন তিনি।
ওয়ালীউল্লাহর আট বছর বয়সে মাতৃবিয়োগ ঘটে। দুই বছর পর তাঁর বাবা দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন টাঙ্গাইলের করটিয়ায়। বিমাতা এবং বৈমাত্রেয় দুই ভাই ও তিন বোনের সঙ্গে ওয়ালীউল্লাহর সম্পর্ক কখনোই অবনতি হয় নি। তার তেইশ বছর বয়সকালে তার বাবা কলকাতায় চিকিৎসা করতে গিয়ে মারা যান। তার পিতৃমাতৃবংশ অনেক শিক্ষিত ছিল। পারিবারিক পরিমণ্ডলের সাংস্কৃতিক আবহাওয়া সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর মনন ও রুচিতে প্রভাব ফেলেছিলো। পিতার বদলির চাকরির সুবাদে ওয়ালীউল্লাহ পূর্ব বাংলার বিভিন্ন অংশ দেখার সুযোগ লাভ করেন।
ওয়ালীউল্লাহর শিক্ষাজীবন কেটেছে দেশের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় হতে ম্যাট্রিক, এবং ১৯৪১ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৪৩ সালে আনন্দ মোহন কলেজ থেকে বিএ পাস করেন। তার আনুষ্ঠানিক ডিগ্রি ছিলো ডিস্টিঙ্কশনসহ বিএ এবং অর্থনীতি নিয়ে এমএ ক্লাশে ভর্তি হয়েও শেষে পরিত্যাগ করেন। তার জীবনী জানতে উইকিপিডিয়ায় বিস্তারিত দেখুন।