“কবি কথা – লীলা মজুমদার” PDF Download: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা/ভাইয়েরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি জানি আপনারা বই পড়তে পছন্দ করেন, এই জন্যই আজকে আপনি এই “কবি কথা – লীলা মজুমদার” পোস্টটিতে চলে এসেছেন।
বই মানুষের জীবনে জন্য অসীম গুরুত্বপূর্ণ। বই ছাড়া মানুষ তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে না। বই পড়ার মাধ্যমে জীবনের গভীরতম অনুভবকে প্রকাশ করার পদ্ধতি পাওয়া যায়। সেই বই গুলির মধ্যে “কবি কথা – লীলা মজুমদার” বইটি অনেক ভূমিকা রাখে। এটি জীবনে একবার হলেও পড়া উচিত।
কবি কথা – লীলা মজুমদার PDF Download [Easy Download]
“কবি কথা – লীলা মজুমদার” বইটি ডাউনলোড করতে চাইলে নিচে থাকা বাটনে চাপ দিন। এরপর নিদের্শনা অনুযায়ী ডাউনলোড করোন। কোনো রকম সমস্যা হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ নক দিন। আমাদের ফেইসবুক পেইজ এর লিংক, এখানে চাপ দিন StudyTika FaceBook Page। অথবা এই পেইজ থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন Solution Page।
আশা করি আপনারা ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এই pdf টি ডাউনলোড করতে যদি কোথাও সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেলে কমেন্ট করবেন।
কবি কথা – লীলা মজুমদার বইয়ের সকল বিবরণ
- বইয়ের নামঃ কবি কথা
- লেখকঃ লীলা মজুমদার
- বইয়ের ধরণঃ গল্প
- প্রকাশকঃ সাহিত্য একাডেমি
- পাতা সংখ্যাঃ ১৬ টি
- সাইজঃ ০.৫১ এমবি
- ভাষাঃ বাংলা (Bangla/Bengali)
- ফরম্যাটঃ পিডিএফ (PDF)
লীলা মজুমদার এর শিক্ষা ও ব্যক্তিজীবনী একনজর
লীলা মজুমদার (ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮ - এপ্রিল ৫, ২০০৭) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখিকা। তিনি কলকাতার রায় পরিবারের প্রমদারঞ্জন রায় ও সুরমাদেবীর সন্তান (বিবাহপূর্ব নাম লীলা রায়)। তার জন্ম রায় পরিবারের গড়পাড় রোডের বাড়িতে। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী (যাঁর পৈতৃক নাম ছিল কামদারঞ্জন রায়) ছিলেন প্রমদারঞ্জনের দাদা এবং লীলার জ্যাঠামশাই । সেইসূত্রে লীলা হলেন সুকুমার রায়ের খুড়তুতো বোন এবং সত্যজিৎ রায়ের পিসি। লীলার বাল্যজীবন কাটে শিলঙে সেখানকার লরেটো কনভেন্টে তিনি পড়াশোনা করেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরাজী পরীক্ষায় তিনি ইংরাজীতে সর্বোচ্চ নম্বর অর্জন করেন।
তিনি বহু সংখ্যক বাংলা গল্প, প্রবন্ধ ও উপন্যাস রচনা করে নানান পুরস্কার ও সম্মানে ভূষিত হন। তাঁর প্রথম গল্প লক্ষ্মীছাড়া ১৯২২ সালে সন্দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৬১ সালে সত্যজিৎ রায় সন্দেশ পত্রিকা পুনর্জীবিত করলে তিনি ১৯৬৩ থেকে ১৯৯৪ অবধি সাম্মানিক সহ-সম্পাদক হিসাবে পত্রিকাটির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, ১৯৯৪-এ তার স্বাস্থ্যের অবনতির জন্য অবসর নেন। তার সাহিত্যিক জীবন প্রায় আট দশকের। তার জীবনী জানতে উইকিপিডিয়ায় বিস্তারিত দেখুন।
ছোটদের জন্য তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনা হল:
- পদিপিসির বর্মিবাক্স
- নাকু গামা
- সব ভুতুড়ে
- মাকু
- গল্পসল্প
- হলদে পাখির পালক
- টং লিং
- পদি পিসির বর্মি বাক্স
- বোদ্দি নাথের বোরি
- দিন দুপুর
- ছোটোদার শ্রেষ্ঠ
- মনিমালা
- বাঘের ছোখ
- হলদে পাখীর পালক
- টং লিং
- নাকু গামা
- বক ধর্মিক
- টাকা গাছ
- লাল নীল দেসলাই
- বাঁশের ফুল
- ময়না
- শালিখ
- ভোটের বাড়ি
- আগুনি বেগুনি
- টিপুর উপর টিপুনি
- পটকা চোর
- আষাঢ়ের গল্প
- চিচিং ফাঁক
- যে যাই বলুক
- ছোটদের তাল বেতাল
- বাতাস বাড়ি
- বাঘ শিকারি বামন
- বাঘের গল্প
- শিবুর ডায়েরি
- হাওড়ার দাড়ি
- ফেরারি
- নেপর বই
- আর কোনখানে
- খেরোর খাতা
- এই যে দেখা
- পাকদণ্ডী
- শ্রীমতি
- চেন লণ্ঠন
- মনি মানিল
- এলশে ঘাই
- পাগলা পাগলদের গল্প
- কুড়ি
- ছাগলা পাগলা লীলা মজুমদার
- নাতঘর
- কাগ নই
- শসব ভুতুরে
- বক বধ পালা
- মেঘের শাড়ি ধরতে নারি
- পরি দিদির বর
- পেশা বদল
- মনিমালা
পুরস্কার ও সম্মাননা
- ভারত সরকারের শিশু সাহিত্য পুরস্কার
- আনন্দ পুরস্কার
- সঙ্গীত নাটক অ্যাকাডেমি পুরস্কার ( ১৯৫৯)
- দেশিকোত্তম
- ডি-লিট, প্রমুখ
- রবীন্দ্র পুরস্কার
- বিদ্যাসাগর পুরস্কার
- ভুবনেশ্বরী পদক
- ভুবনমোহিনী দাসী সুবর্ণ পদক
তার প্রথম আত্মজীবনী 'আর কোনখানে'-এর জন্য ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে রবীন্দ্র পুরস্কার পান।