কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য PDF Download *Free*

“কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য” PDF Download: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা/ভাইয়েরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি জানি আপনারা বই পড়তে পছন্দ করেন, এই জন্যই আজকে আপনি এই “কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য” পোস্টটিতে চলে এসেছেন।

বই মানুষের জীবনে জন্য অসীম গুরুত্বপূর্ণ। বই ছাড়া মানুষ তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে না। বই পড়ার মাধ্যমে জীবনের গভীরতম অনুভবকে প্রকাশ করার পদ্ধতি পাওয়া যায়। সেই বই গুলির মধ্যে “কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য” বইটি অনেক ভূমিকা রাখে। এটি জীবনে একবার হলেও পড়া উচিত।

কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য PDF Download [Easy Download]

“কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য” বইটি ডাউনলোড করতে চাইলে নিচে থাকা বাটনে চাপ দিন। এরপর নিদের্শনা অনুযায়ী ডাউনলোড করোন। কোনো রকম সমস্যা হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ নক দিন। আমাদের  ফেইসবুক পেইজ এর লিংক, এখানে চাপ দিন ‍StudyTika FaceBook Page। অথবা এই পেইজ থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন Solution Page

     

আশা করি আপনারা ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এই pdf টি ডাউনলোড করতে যদি কোথাও সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেলে কমেন্ট করবেন।

কেরানী – নিমাই ভট্টাচার্য বইয়ের সকল বিবরণ 

  • বইয়ের নামঃ কেরানী
  • লেখকঃ নিমাই ভট্টাচার্য
  • বইয়ের ধরণঃ উপন্যাস
  • প্রকাশকঃ বিশ্ববাণী প্রকাশনী
  • প্রকাশিতঃ ১৯৭৫
  • পাতা সংখ্যাঃ ১১২ টি
  • সাইজঃ ০৭ এমবি
  • ভাষাঃ বাংলা (Bangla/Bengali)
  • ফরম্যাটঃ পিডিএফ (PDF)

নিমাই ভট্টাচার্য জীবনী

নিমাই ভট্টাচার্য তৎকালীন যশোর জেলার মাগুরা মহকুমার (বর্তমান জেলা) শালিখা থানার অন্তর্গত শরশুনা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিন বছর বয়সে তিনি মাতৃহীন হন। তাঁর পিতার নাম সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ।এবং১৯৪৮ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি। এরপর তিনি কলকাতার রিপন কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। নিমাই ভট্টাচার্য বাংলাদেশের বগুড়া জেলার কালীতলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর কন্যা দীপ্তি ভট্টাচার্যকে বিবাহ করেন। দেশভাগের পর তিনি পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ী হন। অতঃপর তিনি কলকাতার টালিগঞ্জের শাশমল রোডের বাসায় বসবাস করতেন।

নিমাই ভট্টাচার্য শিক্ষা জীবন

নিমাই ভট্টাচার্য ভাগ্যের নির্মম অদৃষ্টে সাড়ে তিন বছর বয়সে মাতৃহীন হয়ে ভীষণ কষ্টে পিতার সীমিত আয়ের মধ্যে ভর্তি হন কলকাতা কর্পোরেশনের ফ্রি স্কুলে। কলকাতা রিপন কলেজে কিছুদিন পড়ালেখা করার পর যশোরে ফিরে আসেন। ১৯৪১ সালে তিনি যশোরের সম্মিলনী ইন্সটিটউশনে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন এবং নবম শ্রেণি পর্যন্ত সেখানে পড়াশোনা করেন। নিমাই ভট্টাচার্যের পিতা সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য নিজেও যশোরের সম্মিলনী ইন্সটিটিউশনের ছাত্র এবং পরবর্তীতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন কলকাতা গমনের আগ মুহূর্ত পর্যন্ত। পরবর্তীতে দেশ বিভাগের পর নিমাই ভট্টাচার্য তাঁর পিতার সাথে পুনরায় কলতায় যান এবং সেখানে আবারো রিপন স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে তিনি ১৯৪৮ সালে ম্যাট্রিক পাস করেন এবং সেখান থেকেই তিনি আই.এ পাস করেন এবং ১৯৫২ সালে বি.এ পাস করেন।

নিমাই ভট্টাচার্য কর্মজীবন

নিমাই সাংবাদিকতার মাধ্যমেই তার কর্মজীবন শুরু হয়।এবং তিনি দীর্ঘ পঁচিশ বছর দিল্লিতে ভারতীয় পত্রিকার রাজনৈতিক-কূটনৈতিক-সংসদীয় সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

উল্লেখযোগ্য বইগুলো হল:
  • ইনকিলাব
  • ব্যাচেলার
  • ইমনকল্যাণ
  • ডিফেন্স কলোনী
  • প্রবেশ নিষেধ
  • কেরানী
  • ভায়া ডালহৌসী
  • হকার্স কর্নার
  • রাজধানী এক্সপ্রেস
  • নিমন্ত্রণ
  • নাচনী
  • মেমসাহেব
  • মিনিবাস
  • মাতাল
  • অ্যাংলো ইন্ডিয়ান
  • শেষ পরানির কড়ি
  • হরেকৃষ্ণ জুয়েলার্স
  • পথের শেষে
  • ডার্লিং
  • ম্যাডাম
  • ওয়ান আপ-টু-ডাউন
  • গোধুলিয়া
  • প্রিয়বরেষু
  • আকাশ ভরা সূর্য তারা
  • মোগল সরাই জংশন
  • ইওর অনার
  • ককটেল
  • অনুরোধের আসর
  • যৌবন নিকুঞ্জে
নিমাইয়ের প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৫০ -এর অধিক।বাংলা সাহিত্যে মেমসাহেব উপন্যাসটি তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য রচনা। মেমসাহেব গ্রন্থ অবলম্বনে ১৯৭২ সালে একই নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। এতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন উত্তম কুমার এবং অপর্ণা সেন। তার জীবনী জানতে উইকিপিডিয়ায় বিস্তারিত দেখুন।

Getting Info...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.