“আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়” PDF Download: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা/ভাইয়েরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমি জানি আপনারা বই পড়তে পছন্দ করেন, এই জন্যই আজকে আপনি এই “আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়” পোস্টটিতে চলে এসেছেন।
বই মানুষের জীবনে জন্য অসীম গুরুত্বপূর্ণ। বই ছাড়া মানুষ তার জীবনকে উপভোগ করতে পারবে না। বই পড়ার মাধ্যমে জীবনের গভীরতম অনুভবকে প্রকাশ করার পদ্ধতি পাওয়া যায়। সেই বই গুলির মধ্যে “আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়” বইটি অনেক ভূমিকা রাখে। এটি জীবনে একবার হলেও পড়া উচিত।
আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায় PDF Download [Easy Download]
“আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায়” বইটি ডাউনলোড করতে চাইলে নিচে থাকা বাটনে চাপ দিন। এরপর নিদের্শনা অনুযায়ী ডাউনলোড করোন। কোনো রকম সমস্যা হলে আমাদের ফেইসবুক পেইজ এ নক দিন। আমাদের ফেইসবুক পেইজ এর লিংক, এখানে চাপ দিন StudyTika FaceBook Page। অথবা এই পেইজ থেকে সকল সমস্যার সমাধান নিয়ে নিন Solution Page।
আশা করি আপনারা ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এই pdf টি ডাউনলোড করতে যদি কোথাও সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেলে কমেন্ট করবেন।
আমার রবীন্দ্রনাথ – শক্তি চট্টোপাধ্যায় বইয়ের সকল বিবরণ
- বইয়ের নামঃ আমার রবীন্দ্রনাথnull
- লেখকঃ শক্তি চট্টোপাধ্যায়
- প্রকাশকঃ পরস্পর
- প্রকাশিতঃ ২০১২
- পাতা সংখ্যাঃ ৬৫ টি
- সাইজঃ ০৬ এমবি
- বইয়ের ধরণঃ গল্পের বই, আত্মজীবনী
শক্তি চট্টোপাধ্যায় ২৫ নভেম্বর ১৯৩৩ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমানে ভারত) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার জয়নগরে এক ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার মা কমলা দেবী এবং বাবা রামনারায়ণ চট্টোপাধ্যায়, যিনি কলকাতার দ্য কাশিমবাজার স্কুল অব ড্রামায় পড়তেন। চার বছর বয়সে শক্তির বাবা মারা যায় এবং পিতামহ তার দেখাশোনা শুরু করেন।
১৯৪৮ সালে শক্তি কলকাতার বাগবাজারে আসেন এবং মহারাজা কাশিম বাজার পলিটেকনিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন। সেখানে তিনি বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক দ্বারা মার্কসবাদের পরিচিতি লাভ করেন। ১৯৪৯ সালে তিনি প্রগতি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করেন এবং "প্রগতি" নামে একটি হাতে-লেখা পত্রিকা প্রকাশ করতে শুরু করেন, যা খুব শীঘ্রই পরবর্তীতে মুদ্রিত রূপ নেয় এবং পুনরায় নাম বদলে "বহ্নিশিখা" রাখা হয়। তার জীবনী সর্ম্পকে আরোও জানতে উইকিপিডিয়া দেখুন।