শরৎকাল রচনা Class 7 8 9 10 ‍SSC HSC (২০+ পয়েন্ট)

শরৎকাল আমাদের দেশের একটি অতি প্রিয় ঋতু। এই ঋতুতে প্রকৃতি যেমন মনোরম হয়ে ওঠে, তেমনি আমাদের জীবনেও এক অন্য রকম আনন্দের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। শরৎকালের সৌন্দর্য এবং এর বিশেষত্ব নিয়ে এই রচনায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আসুন, শরৎকাল সম্পর্কে আরও জানুন।

শরৎকাল  রচনা Class 7 8 9 10 ‍SSC HSC (২০+ পয়েন্ট)

শরৎকাল  রচনা ১

ভূমিকা: ষড়ঋতুর দেশ আমাদের এ বাংলাদেশ। ছয়টি ঋতুই পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের প্রকৃতিকে আপন সৌন্দর্যে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছে। শরৎকাল ষড়ঋতুর তৃতীয় পরিক্রমা। ভাদ্র ও আশ্বিন দুই মাস শরৎকাল। বর্ষার অভিশ্রান্ত বর্ষণের পর এ ঋতু স্বচ্ছ নীলাকাশ ও কাশফুলের সাদা হাসি নিয়ে বাংলার প্রকৃতিকে করে তোলে উজ্জ্বল মোহনীয়।

শরতের আগমন
বাংলায় বর্ষা ঋতু শেষে আসে শরৎকাল। বর্ষায় প্রকৃতি ধুয়ে-মুছে শরতে চকচক করে উঠে। এ সময় প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যের মতো মানবমনেরও পরিবর্তন সাধিত হয়। অন্যান্য ঋতুর মতো শরতের আগমন বা প্রস্থান তেমন ঘটা করে হয় না। তবে অন্য ঋতুগুলোর মাঝে সংযোগস্থল হিসেবে এ ঋতুর ভূমিকা অশেষ।

শরতের সময়কাল
বাংলা ঋতুচরের তৃতীয় ঋতু শরৎকাল। অন্যান্য দুই মাস স্থায়ী হয়। ভাদ্র-আশ্বিন মাস মিলে শরৎকাল। এ সময় আকাশে থাকে সাদা মেঘের ভেলা। মানুষ শারদীয়া প্রকৃতিকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বলে, “আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ, আমরা গেঁথেছি শেফালি মালা, নবীন ধানের মঞ্জবী দিয়ে সাজিয়ে এনেছি ডালা।”

শরতের বৈশিষ্ট্য
প্রত্যেক ঋতুর মতো শরতেরও পৃথক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এ কুয়াশা আর বিন্দু শিশিরের প্রভাব লক্ষণীয়। এ সময় সকালের স্নিগ্ধ আলোয় প্রকৃতি এক অনুপম সৌন্দর্য ধারণ করে। তাছাড়া নদীর তীরের সাদা কাশফুল বাতাসের মৃদু দোলায় আন্দোলিত হয়। আবার কখনোবা কালো মেঘমুক্ত নীলাকাশের বুকে ভেসে বেড়ায় সাদা সাদা মেঘ, যা প্রকৃতির রূপবৈচিত্র্যকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে।

শরতের সৌন্দর্য
বর্ষার পর শরতের পরিচ্ছন্ন সুন্দর রূপ সহজেই সবার মন আকর্ষণ করে। ঘরে বাইরে আলোছায়ার লুকোচুরি খেলা, মেঘমুক্ত স্বচ্ছ নীল আকাশ আর ঠাণ্ডা হাওয়ার পরণ আমাদের প্রাণ-মন অনাবিল আনন্দে ভরে তোলে। এ সময় মাঠ ভরা শ্যামল শসা মন উত্তলা করে। নদীর দুই তীরে সাদা কাশফুল বাতাসে দোল খায়। শরতের সূর্যাস্ত প্রকৃতিতে এক মোহনীয় দৃশ্য ফুটিয়ে তোলে। রাতে রূপালি চাঁদের আলোতে ভরে যায় দিগদিগন্ত। মাঠে মাঠে সবুজ ধানের সমারোহ। প্রকৃতি যেন অপূর্ব রূপে সাজে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় শরতের মোহনীয় রূপ ফুটে ওঠে, “শরৎ তোমার শিশির কুড়লে বনের পথে লুটিয়ে পড়া অঞ্চলে আজ প্রভাতের হৃদয় চলি।”

শরতের আবহাওয়া
অন্যান্য ঋতুর তুলনায় শরতের আবহাওয়া কিছুটা স্বতন্ত্র। বর্ষার পরের ঋতু বলে এ সময় মেঘের আনাগোনা কম থাকে। তবে নীলাকাশের মাঝে সাদা সাদা মেঘের খেলা আমাদেরকে বিমোহিত করে। উজ্জ্বল রোদের মাঝে সবকিছু বেশ নতুনত্ব ধারণ করে। দিনের সূর্যের আলোর মতো রাতের চাঁদও বেশ জ্যোতি ছড়ায়।

শরতের নানা ফুল-ফল
শরৎকালের নানারকম গাছে নানা রকম ফুল ফোটে, ফল ধরে। এ সময় গাছে গাছে শিউলি, কেয়া আর কাশফুলে আঙিনা ভরে যায়। দিঘির বুকে ফোটে অসংখ্য শাপলা ও পদ্ম। এ ছাড়া গাছে ফল ধরে। ফলের মধ্যে রয়েছে তাল, জামরুনসহ নানা সুম্বাদু ফল।

শারদীয় উৎসব আনন্দ
শরৎকালে বাংলার গ্রামগুলো নানা উৎসবে আনন্দে মুখর হয়ে ওঠে। এ সময় হিন্দুদের শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। তাই হিন্দুদের ঘরে ঘরে নির্মল আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শরৎকালেই পূর্ণিমার জ্যোৎস্না প্লাবিত রাতে হিন্দুদের লক্ষ্মীপূজা অনুষ্ঠিত হয়। অমাবস্যার তমসাচ্ছন্ন রাতে অনুষ্ঠিত হয় হিন্দুদের দীপান্বিতা শ্যামাপূজা। এ সময়েই হিন্দুদের ভাই ফোটার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বোন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে তার দীর্ঘজীবন কামনা করে।

শরতের সকাল
শরতের সকাল খুব স্নিগ্ধ কোমল এবং শান্ত রূপ নিয়ে, আত্মপ্রকাশ করে। যেন হেমন্তের আগমনের অপেক্ষায় অধীর হয়ে থাকে। পথে ঘাটে বর্ষার তেমন কোনো চিহ্ন থাকে না। ধীরে ধীরে প্রকৃতি শান্ত হয়ে ওঠে।

বাংলার শরৎ
বাংলার শরৎকাল যেন চিরন্তন ধারাবাহিকতার এক অপরূপ বহিঃপ্রকাশ। প্রতিবছর সে আবির্ভূত হয় তার আপন মহিমায়। আপন সাজে এবং আপন গৌরবে। প্রকৃতির কোলে সে এক অমূল্য উপহার। তারপর আবার ফিরে যায়। বাংলার শরৎ প্রকৃতিতে এক অপরূপ সৌন্দর্যের পরশ মেখে দেয়। শরতের সকাল-সন্ধ্যা সত্যিই দারুণ উপভোগ্য। রৌদ্রকরোজ্জ্বল সকালের সামান্য শিশির ভেজা প্রকৃতিকে আরো মোহনীয় এবং অপরূপ করে তোলে। জীবনে নিয়ে আসে নির্মল আনন্দ।

মানবমনে শরতের প্রভাব
শরতের আকাশে শুভ্র মেঘের ভেলা ভেসে চলে। দেশে মনে হয় কোনো সুদূর পথ পাড়ি দিয়ে বাংলার রূপকে অবিরাম সৌন্দর্যে ভরিয়ে দেবার টানে মেঘগুলো ভেসে এসেছে বাংলার আকাশে। শরতের শুভ্র মেঘ মানুষের সকল মলিনতাকে দূরে সরিয়ে মনে এনে দেয় পরম প্রশান্তি।

শরৎ প্রকৃতির রূপ
প্রগলভ বর্ষার প্রভাব কাটিয়ে শরৎ প্রকৃতিকে সাজায় এক শান্ত সমাহিত রূপে। তখন মাঠে মাঠে গাছে সবুজের বিপুল সমাবেশ। ফসলের ক্ষেত্রের শ্যামলিমা যেন হাতছানি দিয়ে ডাকে। আকাশে হালকা মেঘের ভেলা মানুষের মনে আনন্দের শিহরণ আনে। শরৎ প্রভাবে ফুটে উঠে প্রকৃতির মধুর মূর্তি। প্রকৃতির শান্ত-স্নিগ্ধ রূপটি সৌন্দর্যের আকর হয়ে ওঠে। বাংলার শরৎকালীন সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে কবিকূল গেয়ে উঠেছেন– “শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি ছড়িয়ে গেল ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি। শরৎ, তোমার শিশির ধোয়া কুণ্ডলে বনের পথে লুটিয়ে পড়া অঞ্চলে আজ প্রভাতে হৃদয় উঠে চঞ্চলি।”

শরতের সকালে শিশিরসিক্ত দূর্বাঘাসে রোদের আলো যেন হীরা মাণিকের প্রভাব সৃষ্টি করে। শারোদোৎসব শুরু হয় এ ঋতুতে এ দেশের মানুষের মনে আনন্দের হিল্লোল ওঠে। কবিগুরু এ জন্য বলেছেন, “কী অপরূপ রূপে তোমার হেরিণু শারদ প্রভাতে হে মাতঃবঙ্গ, শ্যামল অঙ্গ, ঝলিছে অমল শোভাতে।”

বাংলাদেশে শরৎ ঋতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব
বাংলাদেশে শরৎ ঋতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। এ সময় মাঠে মাঠে ফসলে ভরপুর থাকে। ধানের শীষে থোড় আসে। কৃষকের মনে আশার সঞ্চার ঘটে। মাঠে মাঠে ধানের থোড় রক্ষায় সচেতন হয়। সারা বছর কষ্ট করে শরতের পরেই আসে ফসল কাটার মৌসুম। যা কৃষকের মুখে হাসি ফোটায়। কবির ভাষায়- সাদা সাদা বক-কনেরা রচে সেথায় মালা, শরৎকালের শিশির সেথা জ্বালায় মানিক আলা। তারি মায়ায় থোকা থোকা দোলে ধানের ছড়া; মার আঁচলের পরশ যেন সকল অভাব-হরা।

শরতের উপকারিতা
শরৎ ঋতুর বেশ কিছু উপকারী দিক রয়েছে। বর্ষার জীবনজ্বালার অবসান ঘটে নবজীবনে বার্তা বহন করে আনে। মানবমনের নতুন কর্মধারার সূচনা ও প্রাকৃতিক রসদ নিয়ে আসে এ ঋতু।

উপসংহার:
শরৎকাল বাংলাদেশের প্রকৃতি ও সমাজে এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। এটি শুধু একটি ঋতু নয়, বরং এটি আনন্দ, উৎসব, এবং নতুন সম্ভাবনার প্রতীক। এই সময় মানুষের মনে একটি নতুন উদ্যম ও উৎসাহ জাগিয়ে তোলে। শারদীয়া উৎসব, কাশফুলের সৌন্দর্য, এবং প্রকৃতির পরিবর্তন আমাদের জীবনে বিশেষ মাত্রা যোগ করে। তাই, শরৎকাল আমাদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও আনন্দময় সময়, যা আমাদের সৃষ্টির সাথে সঙ্গতিপূর্ণভাবে প্রবাহিত হয় এবং আমাদেরকে মানবিকতার পথ দেখায়।

(একই রচনা আরেকটি বই থেকে সংগ্রহ করে দেয়া হলো)

শরৎকাল  রচনা ২

সূচনা  
বাংলাদেশ ষড়ঋতুর এক অনন্য দেশ। ছয়টি ঋতুই পর্যায়ক্রমে এই দেশের প্রকৃতিকে নিজ নিজ রূপ ও বৈশিষ্ট্যে সাজিয়ে তোলে। শরৎকাল হলো ষড়ঋতুর তৃতীয় ঋতু, যা ভাদ্র ও আশ্বিন মাসজুড়ে বিস্তৃত। বর্ষার দীর্ঘ ও টানা বৃষ্টির পর শরৎ আসে স্বচ্ছ নীল আকাশ আর কাশফুলের সাদা হাসি নিয়ে। এই ঋতু বাংলার প্রকৃতিকে করে তোলে উজ্জ্বল, নির্মল ও মনোমুগ্ধকর।

শরতের সৌন্দর্য  
বর্ষার পর শরতের পরিচ্ছন্ন সুন্দর রূপ সহজেই সকলের মন আকর্ষণ করে। ঘরে বাইরে আলো ছায়ার লুকোচুরি খেলা, মেঘমুক্ত স্বচ্ছ নীল আকাশ আর ঠাণ্ডা হাওয়ার পরশ আমাদের প্রাণ মন অনাবিল আনন্দে ভরে তোলে। এ সময় মাঠ ভরা শ্যামল শস্য মন উতলা করে। 
নদীর দু’তীরে সাদা কাশফুল বাতাসে দোল খায়। শরতের সূর্যাস্ত প্রকৃতিতে এক মোহনীয় দৃশ্য ফুটিয়ে তোলে । রাতে রূপালি চাঁদের আলোতে ভরে যায় দিক্‌দিগন্ত। মাঠে মাঠে সবুজ ধানের সমারোহ। প্রকৃতি যেন অপরূপ মহিমায় সাজে।
শরতের নানান ফুল
শরৎকালে নানা রকম ফুল ফোটে। এ সময় শিউলি, কেয়া আর কাশফুলে বাংলার আঙিনা ভরে যায়। দীঘির বুকে ফোটে অসংখ্য শাপলা ও পদ্ম ।

শারদীয় উৎসব আনন্দ  
শরৎকালে বাংলার গ্রামগুলো নানা উৎসবে আনন্দে মুখর হয়ে ওঠে। এ সময় হিন্দুদের শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। তাই হিন্দুদের ঘরে ঘরে নির্মল আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শরৎকালেই পূর্ণিমার জ্যোৎস্না প্লাবিত রাতে হিন্দুদের লক্ষ্মীপূজা অনুষ্ঠিত হয়। 

অমাবস্যার তমসাচ্ছন্ন রাতে অনুষ্ঠিত হয় হিন্দুদের দীপাম্বিতা শ্যামাপূজা। এ সময়েই হিন্দুদের ভাই ফোঁটার উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বোন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে তার দীর্ঘ জীবন কামনা করে। শরৎকালে আকাশের বুকে টুকরো টুকরো মেঘ ভেসে বেড়ায়। তবে কোথাও তেমন বৃষ্টি বাদল হয় না। 

নদী ও খাল-বিলের পানি অনেক কমে যায়। নিচু পথ ঘাটগুলো আবার জেগে ওঠে। ফলে বিভিন্ন জায়গায় চলাচলে সুবিধা হয়। এ সময় গরম ঠাণ্ডা কোনোটাই বেশি অনুভূত হয় না। প্রকৃতিতে একটা নাতিশীতোষ্ণ পরিবেশ বিরাজমান থাকে। তাই সকলেই আরামবোধ করে।

শরতের সকাল  
শরতের সকাল খুব স্নিগ্ধ কোমল এবং শান্ত রূপ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে। প্রকৃতি যেন হেমন্তের আগমনের অপেক্ষায় অধীর হয়ে থাকে। পথেঘাটে বর্ষার তেমন কোনো চিহ্ন অবশিষ্ট থাকে না। ধীরে ধীরে প্রকৃতি শান্ত হয়ে ওঠে।

সুবিধা অসুবিধা  
শরৎকালের মৃদু ও আরামদায়ক আবহাওয়া সত্যিই মনোমুগ্ধকর। এই ঋতু শুধু প্রকৃতির রূপ-সৌন্দর্যই প্রকাশ করে না, বরং কৃষকের জন্য হেমন্তের শুভ আগমনের বার্তাও নিয়ে আসে। তবে শরৎকালের কিছু অসুবিধাও রয়েছে। এ সময় খাল-বিলের পানি কমে যাওয়ায় অনেক স্থানে লতাপাতা পচে দুর্গন্ধ ছড়ায়, ফলে পরিবেশ কিছুটা দূষিত হয়ে পড়ে। পাশাপাশি, গ্রামাঞ্চলে বিভিন্ন রকম রোগবালাইয়েরও বিস্তার ঘটে।

বাংলার শরৎ  
বাংলার শরৎকাল যেন চিরন্তন ধারাবাহিকতার এক অপরূপ বহিঃপ্রকাশ। প্রতিবছর সে আবির্ভূত হয় তার আপন মহিমায়। আপন সাজে এবং আপন গৌরবে। প্রকৃতির কোলে সে এক অমূল্য উপহার। তারপর আবার ফিরে যায়।

উপসংহার  
বাংলার শরৎ প্রকৃতিতে এক অপরূপ সৌন্দর্যের পরশ মেখে দেয়। শরতের সকাল সন্ধ্যা সত্যিই দারুণ উপভোগ্য। রৌদ্রোজ্জ্বল সকালের সামান্য ভেজা শিশির শরৎ প্রকৃতিকে আরো মোহনীয় এবং অপরূপ করে তোলে। জীবনে নিয়ে আসে নির্মল আনন্দ।

এই রচনা পড়ে আপনার শরৎকাল সম্পর্কে ধারণা বাড়াতে সাহায্য করবে। আরও বিভিন্ন রচনা পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে আসুন এবং পড়ুন StudyTika.com-এ।

Getting Info...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.