একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা Class 7 8 9 10 ‍SSC HSC (২০+ পয়েন্ট)

 পরিচিতি: এই ব্লগে একটি সুন্দর রচনা দেয়া হয়েছে যেটার নাম "একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা"। আপনি এই রচনা পড়ে উপভোগ করতে পারবেন এবং ভ্রমণের কিছু মজার কথা জানতে পারবেন।

একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা Class 7 8 9 10 ‍SSC HSC (২০+ পয়েন্ট)

একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা ১

ভূমিকা: 

বর্তমান ব্যস্ত জীবনে প্রতিদিনের একই রুটিন আর পরিবেশ আমাদের শরীর ও মনকে ক্লান্ত ও একঘেয়ে করে তোলে। ফলে মন চায় একটু ভিন্ন কিছু, একটু মুক্তি আর আনন্দের ছোঁয়া। এমন সময় নিজেকে নতুনভাবে গুছিয়ে নিতে, ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে আবার কর্মব্যস্ত জীবনে ফিরতে ভ্রমণ হয়ে ওঠে খুবই প্রয়োজনীয়। ভ্রমণ আমাদের জীবনের এমন এক অপরিহার্য অংশ, যা উপেক্ষা করলে মানসিকভাবে ভালো থাকা কঠিন। এটি আমাদের ক্লান্ত মনকে নতুন করে প্রাণচঞ্চল করে তোলে, যেন জাদুর মতো সব গ্লানি দূর হয়ে যায়।

ভ্রমণের স্থান নির্বাচন

একটি সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লাভের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভ্রমণের স্থান নির্ভর করে ভ্রমণকারীর মানসিক অবস্থা, শারীরিক সক্ষমতা, পারিবারিক পরিস্থিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা ইত্যাদি বিষয়ের উপর। আমি সাধারণতঃ চিরাচরিত জীবন থেকে ছুটি নিয়ে প্রকৃতির বুকে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে ছুটে যেতেই ভালোবাসি। পাহাড়, নদী, সমুদ্র ও জঙ্গল এই সবই আমার অত্যন্ত পছন্দের বিষয়। তবে সপরিবারে যাওয়ার হলে বিশেষ চিন্তাভাবনা করে ভ্রমণের স্থান নির্বাচন করতে হয়। এইবার আমার বাড়ির অত্যন্ত কাছে অবস্থিত সুন্দরবনকে ভ্রমণের স্থান হিসেবে আমি বেছে নিয়েছিলাম। এই সুন্দরবন একই সাথে নদী, মোহনা এবং জঙ্গলের এক অপূর্ব সমাহার। তাই কাছাকাছির মধ্যে প্রকৃতির কোলে কয়েকটি দিন কাটানোর জন্য সুন্দরবনের থেকে বেশি উপযুক্ত জায়গা আর কিইবা হতে পারে।

গন্তব্য ও যাত্রাপথ

আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণের শুরু হয় কুমিল্লা জেলা শহর থেকে। সেখান থেকে বাসে করে আমরা খুলনার সাতক্ষিরা জেলায় পৌঁছাই। এরপর অটোরিকশায় চড়ে সুন্দরবনের কাছাকাছি একটি জায়গায় নামি। ধীরে ধীরে আমাদের সুন্দরবনে প্রবেশ শুরু হয়। কিছুদূর এগোতেই চোখে পড়ে নানা অজানা গাছপালা আর নদীর দুই পাশে পাখিদের মিষ্টি ডাক কানে ভেসে আসে। লঞ্চ থেকে পানির দিকে তাকাতেই হঠাৎ দেখা যায় বিখ্যাত গাঙ্গেয় ডলফিন, যাকে সাধারণভাবে শুশুক বলা হয়।

সুন্দরবন প্রাকৃতিক বৈচিত্র্যে ভরপুর। আমাদের যে গাইড তার কাছ থেকেই জানতে পারলাম বাংলাদেশ-ভারত এই দুই দেশ জুড়ে বিস্তৃত সুন্দরবনে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ পাওয়া যায়। এর মধ্যে অধিকাংশই ম্যানগ্রোভ জাতীয় উদ্ভিদ। পৌঁছনোর পরেরদিন জঙ্গল সাফারিতে বেরিয়ে দেখতে পেলাম ঘন বনের ফাঁক দিয়ে সূর্য্যের আলো এসে পড়েছে মাটিতে। বিভিন্ন নাম না জানা গাছ, পাখিদের আওয়াজ আর অদ্ভূত এক মায়াবী নিস্তব্ধতা সমগ্র প্রকৃতিকে যেন ঘিরে রেখেছে।

এরইমধ্যে শ্বাসমূল আর ঠেস মূল যুক্ত গাছগুলি পরিবেশকে আরো মায়াবী করে তুলেছে। পথে চলতে চলতে চোখে পড়ল বিভিন্ন ধরনের অত্যন্ত সুন্দর সুন্দর সব ফুল আর লতা গুল্ম। গাইডের থেকে শুনলাম এই জঙ্গলে বহু ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ পাওয়া যায়। সবচেয়ে মনমুগ্ধকর গাছ গুলির মধ্যে চোখে পড়ল বিখ্যাত সুন্দরী, গরান ও গেওয়া গাছ।

সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য

সুন্দরবনের আরেকটি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এবং অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো এখানকার জীববৈচিত্র্য। সুন্দরবনের স্থলভাগ বিভিন্ন ধরনের প্রাণীদের স্বর্গরাজ্য। এদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার। যদিও বর্তমানে বাঘের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ার দরুণ সহজে বাঘ চোখে পড়ে না। জঙ্গল সাফারির প্রথম দিনে আমরাও বাঘ দেখতে পাইনি। তবে চোখে যা পড়েছিল তা কোনো অংশে কম নয়।

দূর থেকে আমরা দেখেছিলাম সুন্দরবনের বিখ্যাত চিত্রা হরিণের পাল পানি খেতে এসেছে নদীর ধারে; গাছের ডাল থেকে উড়ে যাচ্ছে অদ্ভূত সুন্দর রঙের পাখিরা। আমাদের গাইডের সাহায্যে গাছের উপরে দেখতে পেলাম অদ্ভুত সুন্দর গিরগিটি। এছাড়া চোখে পড়ল গোসাপ, বন বিড়াল আরও কত কী! চলতে চলতে লোকমুখে জানতে পারলাম সুন্দরবনের জঙ্গলে অত্যন্ত সুদর্শন কিন্তু ভয়ংকর বিষাক্ত বহু সাপ রয়েছে। তাদের থেকে সাবধান থাকার জন্য ভ্রমণের সময় সঙ্গে গাইড এবং কার্বলিক অ্যাসিড রাখা বাধ্যতামূলক।

জলপথে ভ্রমণ

জঙ্গল সাফারির পরের দিন শুরু হলো সুন্দরবনের জলপথে আমাদের রোমাঞ্চকর ভ্রমণ। সুন্দরবনের জলপথ অন্যান্য জায়গা থেকে একেবারে অন্যরকম। কাছাকাছি মোহনা থাকার কারণে এখানকার জলভাগের প্রাণীবৈচিত্র্যও অন্যান্য জায়গা থেকে তুলনামূলকভাবে অনেক আলাদা। বড় একটি লঞ্চে চেপে আমরা সেইদিন রওনা হলাম সুন্দরবনের আরো ভেতরে। সাথে সাথে নদীর দু’পাশের অরণ্যও ঘন হয়ে উঠতে থাকলো।

লঞ্চ থেকে নদীর দিকে তাকাতে আবারও চোখে পড়লে শুশুক, তাছাড়া দেখা গেল বিভিন্ন ধরনের মাছ, বক, মাছরাঙ্গা পাখি ইত্যাদি। ইতিমধ্যে কয়েকবার কয়েকটি কচ্ছপও চোখে পড়ল। বেশ কিছুদূর যাওয়ার পর নদীর একপাশে কাদার উপর দেখতে পেলাম দুটি কুমির রোদ পোহাচ্ছে। সেই দিন লঞ্চেই আমাদের রাতের খাওয়া দাওয়া এবং ঘুমের ব্যাবস্থা হয়েছিল। খাওয়া-দাওয়ার পর লঞ্চের ডেকে এসে জঙ্গলের দিকে তাকিয়ে দেখতে পেলাম জ্যোৎস্না ভরা জঙ্গলের অদ্ভুত এক মায়াবী পরিবেশ। সমগ্র মন প্রসন্নতায় ভরে উঠলো।

উপসংহার

এইভাবে কয়েকটি দিন সুন্দরবনে প্রকৃতির কোলে কাটিয়ে আমরা পুনরায় নিজেদের জীবনে ফিরে এলাম। প্রকৃতির এই পরম আশ্রয়ে ওই কয়েকটি দিন আমার পরবর্তী সারা বছরের জন্য বাঁচার রসদ জুগিয়ে দিল। সেজন্যই হয়তো আজও রাতে শহরের ঘরের নরম বিছানায় ঘুমাতে গেলে সুন্দরবনে ঘুরে বেড়ানোর স্মৃতি মনে ভেসে আসে। আর এখানেই ভ্রমণের প্রকৃত সার্থকতা।

একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা ২

ভূমিকা:

ভ্রমণ আমাদের জীবনের একটি অমূল্য অভিজ্ঞতা। এটি কেবলমাত্র আমাদের মনকে বিশ্রাম দেয় না, বরং আমাদের চিন্তা ও দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে। মানুষের মনের গভীরে যে সব দোলা দেওয়া অনুভূতি লুকিয়ে থাকে, তা উন্মোচিত হয় ভ্রমণের মাধ্যমে। আমি যখনই কোনো ভ্রমণে যাই, মনে হয় যেন নতুন কিছু শেখার সুযোগ এসেছে, নতুন জায়গা, নতুন মানুষ এবং নতুন অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার এক অবিশ্বাস্য সুযোগ। এবারের ভ্রমণ আমার কাছে এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে।

আমার ভ্রমণের উদ্দেশ্য ছিল সুন্দরবন, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। আমার বন্ধুদের সাথে আমি একটি ট্যুর কোম্পানির মাধ্যমে সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি। আমাদের দলটি ছিল ছয়জনের, যেখানে আমাদের মধ্যে ছিল বিভিন্ন বয়স এবং পেশার মানুষ। প্রত্যেকেরই ভ্রমণের প্রতি আলাদা আগ্রহ ছিল এবং প্রত্যেকে একে অপরের সঙ্গে অনেক নতুন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চেয়েছিল। সুন্দরবন, যার নাম শুনলেই একে একটা রহস্যময় পরিবেশ মনে হয়, আমাদের সেই স্বপ্নপুরী হয়ে ওঠে।

যাত্রার শুরু:

ভ্রমণের প্রথম দিন সকালে আমরা বাসে করে ঢাকা থেকে খুলনার পথে যাত্রা শুরু করি। পথের দৃশ্য উপভোগ করতে করতে বিকেলের দিকে আমরা খুলনায় পৌঁছাই। সেখানে পৌঁছে আমরা একটি স্থানীয় হোটেলে রাতের খাবার খাই, যা ছিল খুবই সুস্বাদু এবং স্থানীয় স্বাদের সঙ্গে মিল ছিল। পরদিন সকালে আমাদের গাইড সুশান্ত বাবু এসে পুরো ভ্রমণের পরিকল্পনা আমাদের জানালেন। তিনি বললেন, আমরা প্রথমে বরিশালের খেয়াঘাট থেকে নৌকায় চড়ে সুন্দরবনের দিকে যাব।

সুন্দরবনে প্রবেশ:

সকাল সকাল আমরা নৌকায় চড়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করলাম। নৌকা চলছে মনোরম পরিবেশে, একদিকে লতাপাতা আর অন্যদিকে নদীর শান্ত জল। নৌকা চলতে চলতে একে একে আমরা দেখতে পেলাম বিশাল বিশাল গাছ, কিছু গাছ পাতা হারিয়ে অর্ধেক শুকিয়ে গেছে, আবার কিছু গাছের শাখা-প্রশাখা আকাশে মেলানো। কিছু সময় পর, আমাদের গাইড সুন্দরবনের বিশাল বনাঞ্চলের নানা প্রজাতির গাছপালা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেন। তিনি বলেন, সুন্দরবনের গাছগুলো ম্যানগ্রোভ বংশের, যা জলাবদ্ধ এলাকায় জন্মায় এবং স্বাদু জলের সঙ্গে তাদের সহাবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

অবাক হয়ে গেলাম, কারণ আমি জানতাম না যে এই ধরনের বনভূমি কেবলমাত্র বিশেষ প্রজাতির গাছপালা দিয়ে গঠিত এবং এটি প্রতিবছর এক বিশেষ চক্রে জেগে ওঠে। আমি এবং আমার বন্ধুরা বারবার ক্যামেরায় সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য বন্দী করতে লাগলাম। সুন্দরবনে এমন সুন্দর দৃশ্য কোথাও আর দেখা যায় না।

সুন্দরবনে জীবনের অভিজ্ঞতা:

সুন্দরবনে ঢুকেই আমি লক্ষ্য করলাম, এই জায়গার একেকটি পল্লী যেন সময়ের সঙ্গে লেগে থাকা এক অতীত। এখানকার মানুষ গাছপালা ও প্রাণীর সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন করে জীবিকা নির্বাহ করে। গ্রামেগঞ্জে পুরনো ছোট্ট ছোট্ট বাড়ি, বাঁশের তৈরি সেতু, এবং নদীতে ভাসমান বাড়ি এক অপরূপ দৃশ্য সৃষ্টি করেছিল। এখানকার মানুষ ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের শক্তি ও সৌন্দর্যকে সম্মান করে, এবং তাদের জীবনধারা এই পরিবেশের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে থাকে। আমাদের গাইড সুশান্ত বাবু আরও বললেন, "আমরা যখন সুন্দরবনে আসি, তখন গাছপালা, নদী, পশুপাখি সবকিছুর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা এবং যত্ন প্রদর্শন করা উচিত।"

নৌকা চলতে চলতে আমরা কিছু অদ্ভুত ধরনের প্রাণী দেখতে পেলাম। আর সেই সাথে, জানলাম যে সুন্দরবন রয়েল বেঙ্গল টাইগারের বসবাসের স্থান। যদিও আমরা টাইগার দেখতে পাইনি, তবে গাইড আমাদের বললেন যে, এখানকার বন্যপ্রাণীর প্রতি মানুষের আচরণ অত্যন্ত সন্মানজনক হওয়া উচিত, কারণ তাদের ঘরবাড়ি আমাদের চলাচলের পথেই রয়েছে। সুন্দরবনের অরণ্যে প্রতিদিনই নতুন নতুন প্রাণী, পাখি এবং ফুলের দেখা মেলে।

নৌকা ভ্রমণ ও মাচান:

আমরা নৌকা ভ্রমণ শেষে কিছু সময়ের জন্য একটি মাচানে (বনচরে তৈরি দৃষ্টি পর্যবেক্ষণ স্থান) উঠলাম। সেখানে কিছুটা সময় অতিবাহিত করে আমরা প্রকৃতির গভীরে গিয়ে পুরো বনাঞ্চল পর্যবেক্ষণ করলাম। মাচান থেকে আমরা নিচের নদী, গাছ এবং বনভূমির বিশালতাকে অতি সহজেই পর্যবেক্ষণ করতে পারছিলাম। মনে হচ্ছিল, প্রকৃতি নিজেই আমাদের প্রতি তার সুন্দরতা প্রকাশ করছে।

তবে, আমাদের মাচান পর্যবেক্ষণের মাঝে কিছু বনফুল দেখলাম, যা আমি আগে কখনও দেখিনি। সেগুলির রং ছিল অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং আকর্ষণীয়। সুশান্ত বাবু বললেন, "এগুলো ম্যানগ্রোভ ফুল, যেগুলোতে মধু থাকে।" এখানকার গাছপালা এবং ফুলের জীবন্ত প্রকৃতি খুবই আকর্ষণীয়।

বনাঞ্চলের চ্যালেঞ্জ ও অভিজ্ঞতা:

ভ্রমণের সবচেয়ে মজার অংশ ছিল আমাদের রাত্রি যাপন। রাতে আমরা একটি স্থায়ী ক্যাম্পে বিশ্রাম নিলাম। ক্যাম্পের চারপাশে অন্ধকার ছিল, তবে আলো ছাড়া যখন আকাশে তারার মেলা দেখা গেল, তখন সবার মন ভাল হয়ে উঠল। আমরা রাতের খাবার শেষ করার পর সুশান্ত বাবু আমাদের কিছু ভুতুড়ে গল্প শোনালেন। তিনি বললেন, "এখানে রোজ রাতে বাঘ, বনবিড়াল ও অন্যান্য প্রাণী চলে আসে, তবে মানুষের জন্য তারা বিপজ্জনক নয়।"

উপসংহার: 

আমরা যখন সুন্দরবন থেকে ফিরে আসছিলাম, তখন মনে হচ্ছিল, আমরা প্রকৃতির এক অমূল্য অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। এই ভ্রমণ আমার জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতি হয়ে থাকবে। সুন্দরবন এক অদ্ভুত সুন্দর স্থান, যেখানে প্রকৃতির অগণিত রহস্য রয়েছে এবং যেখানে মানুষের জীবনের সঙ্গে প্রকৃতির অঙ্গাঙ্গী সম্পর্ক রয়েছে।

আশা করি রচনাটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আরও অনেক সুন্দর রচনা পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট StudyTika.com এ ভিজিট করতে ভুলবেন না।

Getting Info...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.