২৭৩+ কাব্যিক ক্যাপশন (বাছাইকৃত সেরাগুলো) | Best poetic quotes | বাংলা সাহিত্যিক ক্যাপশন

আজকাল সবারই কিছু বিশেষ অনুভূতি থাকে, যা আমরা সহজে প্রকাশ করতে পারি না। তবে কিছু কবিতার মতো শব্দ, কিছু ক্যাপশন আমাদের অনুভূতিগুলো স্পষ্টভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করে। কবিতার জাদুতে এমন কিছু কথা থাকে, যা আমাদের মনকে এক অন্য জায়গায় নিয়ে যায়। এখানে আমরা নিয়ে এসেছি কিছু অসাধারণ কব্যিক ক্যাপশন, যা আপনার মনের ভাবনাগুলো চমৎকারভাবে প্রকাশ করবে। এই ক্যাপশনগুলো কেবল আপনার অনুভূতিকে উজ্জীবিত করবে না, বরং আপনার অনুভূতি এবং ভাবনাগুলোকে সুন্দরভাবে অন্যদের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করবে।

বাংলা সাহিত্যিক ক্যাপশন

🌷ღـــــــــ🌺༏༏──💚

তুমি আকাশ হলে, আমি হব মেঘ,

তোমার ছোঁয়াতে বৃষ্টি হয়ে ঝড়বো অবিরত,

ভালোবাসা হয়ে তোমার জীবনে।

🌷ღـــــــــ🌺༏༏──💚

╔━━💚━❖❤️❖━💚━╗

তুমি আমার জীবনের কাব্যের মতো, অপরূপ,

রহস্যময় এক নীলিমা।

╚━💚━❖❤️❖━💚━╝

╔════🌺══════❤️═════🌺═══╗

তুমি আমার জীবনের সুর,

তুমিই আমার জীবনের গান।

╚═══🌺══════❤️═════🌺═══╝

❖─❥💙❥─❖

তোমার ভালোবাসা আমার জীবনের সেই কবিতা,

যা প্রতিটি পঙক্তিতে আমাকে পূর্ণ করে তুলে ভালোবায়।

❖─❥💙❥─❖

💚┏━🌻ღতোমার স্মৃতির মতো গোধূলির আকাশও রঙ বদলায়, এক মায়াবী সন্ধ্যার আগমনে।💚┏━🌻ღ

✠•💠❥💙❥💠•✠

আমার হৃদয়ের কবি তুমি,

তুমি আমার জীবনের কাব্য,

✠•💠❥💙❥💠•✠

❤️❥❥═🔸

যেখানে তোমার চোখের জলে নদী বয়,

সেখানে আমার স্বপ্নেরা নৌকা হয়ে ভেসে যায়।

❤️❥❥═🔸

╔━━━━💠✦💟✦💠━━━━╗

তোমার স্পর্শে, তোমার ঐ লজ্জা রাঙা হাসি,

প্রিয় আমি বড্ড ভালোবাসি।

╚━━━━💠✦💟✦💠━━━━╝

🌻ღـــــــــ🌺পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে যেমন মেঘ ছোঁয়া যায় না, তেমনি কিছু স্বপ্নও দূরেই থেকে যায়🌻ღـــــــــ🌺

কাব্যিক ক্যাপশন বাংলা

💕🌷ღ🌻তুমি যেন সেই গল্পের নায়িকা, যার হাত ধরেই আমার প্রতিটি স্বপ্নের শুরু।💕🌷ღ🌻




🌺༏༏──💚আমার জীবনে তোমার ভালোবাসাও, জীবনের এক সহজ সরল গভীর এক অধ্যায়।🌺༏༏──💚

প্রেমের কথা লিখি, যেন কেবল তোমার জন্য, হৃদয়ের পাতায়। -শক্তি চট্টোপাধ্যায়

🌻ღـــــــــ🌺আমি হারিয়ে যাই সময়ের গহীনে। তোমারর ভালোবাসার গহীনে।🌻ღـــــــــ🌺

💕🌷ღ🌻তুমি আমার জীবনের সেই মিষ্টি কাব্যিক কবিতা, যা বারবার পড়তে ইচ্ছে করে💕🌷ღ🌻

হৃদয় তো আমার, তাতে জ্বলছে প্রেমের দীপ। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

❥💙❥আমি কোথায় পাবো তারে… আমার মনের মানুষ যে রে!❥💙❥

💕🌷ღ🌻তুমি আমার সেই কাব্যিক কবিতা, যেই কবিতায় শুধু তুমি ছাড়া একটি শব্দ ও থাকবে না।💕🌷ღ🌻

এ জীবন নিয়ে ভাবি, কিছু তো হবে। – সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

🌻ღـــــــــ🌺তোমার প্রেমে আমি মগ্ন, যেমন করে একজন কবি তার কবিতা লিখায় মগ্ন থাকেন।🌻ღـــــــــ🌺

🌺══════❤️আমার হৃদয়ের কবি তুমি, তুমি আমার জীবনের কাব্য, তোমায় নিয়ে থাকবো সুখে আজীবনের জন্য।🌺══════❤️

💕🌷ღ🌻তুমি হলে সেই ফুল, যে ফুলের মন মাতান গন্ধে আমি আকুল থাকি।💕🌷ღ🌻

একা চলেছি, আলো আমার সাথী। -শক্তি চট্টোপাধ্যায়

🌻ღـــــــــ🌺আমি জীবনের কাব্য তুমি, তুমি প্রেমে লেখা প্রতিটি কবিতা।🌻ღـــــــــ🌺

🌻ღـــــــــ🌺কবিতার মতো করে বলতে পারি না, তবে তুমি আমার প্রতিটি শব্দে লুকিয়ে আছো।🌻ღـــــــــ🌺

💕🌷ღ🌻অনমনে আমি থাকি তোমারও পথও চেয়ে, তুমি কি আসবে আমার জীবনে।💕🌷ღ🌻


🌻ღـــــــــ🌺জলরাশির মতো, তুমি আমার হৃদয়ে প্রবাহিত, নিঃশ্বাস ভরা এক দুঃস্বপ্ন।🌻ღـــــــــ🌺


প্রেমের পাখিরা উড়ে যায়, ফিরে আসে না। -হুমায়ূন আহমেদ

🌺༏༏──💚আমার জীবনে তোমার ভালোবাসা সেই কবিতা, যা প্রতিটি পঙক্তিতে আমাকে পূর্ণ করে।🌺༏༏──💚

💕🌷ღ🌻তুমি আমার হৃদয়ের সেই গান, যাকে অনুভব করা যায় কিন্তু ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।💕🌷ღ🌻

🌻ღـــــــــ🌺আমার জীবনের পৃষ্ঠায় আমি তোমাকে কাব্য হিসাবে একেছি, যেই গল্পের নায়িকার মতো তুমি আমার সকল গল্পের কেন্দ্রবিন্দু।🌻ღـــــــــ🌺

🌻ღـــــــــ🌺আমার জীবনে তুমি আমার হৃদয়ের সেই রক্তিম সূর্যোদয়।🌻ღـــــــــ🌺

তোমার ভালোবাসা যেন জ্যোৎস্নার আলো, রাতের অন্ধকারে পথ দেখায়। -নজরুল ইসলাম

🌻ღـــــــــ🌺তোমাকে ছাড়া আমার দিন হলো এক অসমাপ্ত কাব্য, সেই কাব্যে শুধু শূন্যতা দিয়ে পূর্ণ।💚┏━🌻ღ

💕🌷ღ🌻তুমি এক কাব্যিক কবিতার মতো, হৃদয়ের পাতা জুড়ে লেখা সুমধুর ভালোবাসার কথা।💕🌷ღ🌻

🌻ღـــــــــ🌺তোমার স্পর্শে জীবনের রঙ পরিবর্তন হয়, যেন বর্ষার বৃষ্টিতে সবুজ ফোটে।💕🌷ღ🌻

তুমি হাওয়ার মতো, আমি প্রেমের নৌকা, যেখানে তোমার প্রেমে ভাসি। -শামসুর রাহমান

পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে আছে ফুল, কিন্তু তুমি আমার হৃদয়ের ফুল। -সুকান্ত ভট্টাচার্য

প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে, মোরে আরো আরো আরো দাও প্রাণღـــــــــ🌺

প্রেমের পথযাত্রায়, তুমি আমার সঙ্গী, নীরবতার কথা বলি তোমার সাথে। -জীবনানন্দ দাশ

তোমার ভালোবাসা যেন একটি মহাকাব্য, যার প্রতিটি পঙক্তিতে আমি তোমায় খুঁজে পাই। -শক্তি চট্টোপাধ্যায়

কষ্টের দিনগুলোও একদিন উড়ে যাবে। -কুমার শঙ্খ

প্রেমের কবিতা ক্যাপশন

তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শত বার জনমে জনমে, যুগে যুগে অনিবার।

এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধরো এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর করো

আমি হয়তো মানুষ নই, সারাটা দিন দাঁড়িয়ে থাকি, গাছের মতো দাঁড়িয়ে থাকি।

মধু নয়, শূন্য বৃন্তে শুভ্রকষধারা কলতলে রক্তকরবীর হু হু কান্না, আমি কী করব? আমি কী করব? রক্তকরবীর ডালে আমি তো ফুটিনি । আমি পৃথিবীর দুঃখী ফুল, মানুষের হৃদয়ে ফুটেছি।

চড়ুই পাখিরা জানে আমি কার প্রতিক্ষায় বসে আছি- এলাচের দানা জানে কার ঠোঁট গন্ধময় হবে- তুমি ব্যস্ত, তুমি একা, তুমি অন্তরাল ভালোবাসো!

হাতে তুলে দাও আকাশের চাঁদ — এই হল তার বুলি। দিবস রজনী যেতেছে বহিয়া, কাঁদে সে দু হাত তুলি।

কেউ বলে ফাল্গুন কেউ বলে পলাশের মাস আমি বলি আমার সর্বনাশ, কেউ বলে দখিনা কেউ বলে মাতাল বাতাস, আমি বলি আমার দীর্ঘশ্বাস।

প্রেমের এই মায়া, দূরে সরিয়ে তো নয়, বরং নিকটে নিয়ে আসুক। -সুকান্ত ভট্টাচার্য

আমার হৃদয় প্রাণ সকলই করেছি দান, কেবল শরমখানি রেখেছি। চাহিয়া নিজের পানে নিশিদিন সাবধানে সযতনে আপনারে ঢেকেছি।

এ না হলে বসন্ত কিসের? দোলা চাই অভ্যন্তরে, মনের ভিতর জুড়ে আরো এক মনের মর্মর, পাতা ঝরা, স্বচক্ষে স্বকর্ণে দেখা চাঁদ, জ্যোৎস্নাময় রাতের উল্লাসে কালো বিষ । এ না হলে বসন্ত কিসের ?

অমন আড়াল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না। এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো, কেউ জানবে না, কেউ বলবে না। বিশ্বে তোমার লুকোচুরি, দেশ বিদেশে কতই ঘুরি – এবার বলো আমার মনের কোণে দেবে ধরা, ছলবে না।

আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষগুলো অন্যরকম, হাঁটতে পারে, বসতে পারে, এ-ঘর থেকে ও-ঘরে যায়, মানুষগুলো অন্যরকম, সাপে কাটলে দৌড়ে পালায় ।

আমার একলা আকাশ থমকে গেছে রাতের স্রোতে ভেসে শুধু তোমায় ভালবেসে আমার দিনগুলো সব রঙ চিনেছে তোমার কাছে এসে শুধু তোমায় ভালবেসে

বালক বালিকা ভাই বোনে মিলে খেলিছে আঙিনা-কোণে, কোলের শিশুরে হেরিয়া জননী হাসিছে আপন মনে।

আমার হৃদয়ভূমি-মাঝখানে জাগিয়া রয়েছে নিতি অচল ধবল শৈল-সমান একটি অচল স্মৃতি। প্রতিদিন ঘিরি ঘিরি সে নীরব হিমগিরি আমার দিবস আমার রজনী আসিছে যেতেছে ফিরি।

কৃষ্ণকলি আমি তারেই বলি, কালো তারে বলে গাঁয়ের লোক। মেঘলাদিনে দেখেছিলেম মাঠে কালো মেয়ের কালো হরিণ-চোখ। ঘোমটা মাথায় ছিলনা তার মোটে, মুক্তবেণী পিঠের ‘পরে লোটে। কালো? তা সে যতই কালো হোক, দেখেছি তার কালো হরিণ-চোখ।

সকালে রাখাল চলিয়াছে মাঠে, বিকালে ঘরের মুখে। পাখিরা গাহিছে সুখে।

"প্রতিটি সূর্যাস্ত নতুন শুরুর প্রতিশ্রুতি নিয়ে আসে।"

"জীবনের পথে কাঁটা থাকবে, তবুও ফুলের ঘ্রাণে বিভোর হওয়া জরুরি।"

"মেঘ যখন কাঁদে, তখন পৃথিবী সবুজে হাসে।"

"তোমার ছায়া বলেছিল, একদিন সঙ্গ ত্যাগ করবে—তবুও আমি হাত ধরেছিলাম।"

"পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার স্বপ্ন দেখো, তবুও মাটির প্রতি ভালোবাসা ভুলে যেয়ো না।"

"ভাঙা মন নিয়ে আবার দাঁড়ানোর শক্তি হলো প্রকৃত সাহস।"

"বাতাস বলে না কোথায় যাবে, শুধু উড়িয়ে নেয় যাকে ভালোবাসে।"

"চাঁদের আলো যতই শীতল হোক, তবুও তা অন্ধকারকে চিরকাল সঙ্গ দেয়।"

"তোমার হাওয়ায় ভেসে থাকা পাতা হতে চাই, কারণ ঝড়ে শুধু তারাই উড়ে।"

"তোমার নীরবতা আমার কাছে কবিতার মতো মধুর।"

"প্রত্যেকটা ফুল তার সুগন্ধ দিয়ে জীবন ছুঁয়ে যায়, চিরকাল নয়।"

"জীবন একটি আয়না, যাকে যতটা ভালোবাসবে, সে ততটাই হাসি ফিরিয়ে দেবে।"

"সমুদ্রের গভীরতা বোঝার আগে তার ঢেউয়ের গল্প শোনা প্রয়োজন।"

"হারানোর ভয় যত বেশি, ভালোবাসার মূল্য তত গভীর।"

"চোখে দেখা যায় না এমন সবকিছুই অনুভব করা যায় হৃদয়ে।"

"মোমবাতি নিজেকে পুড়িয়ে আলো দেয়, তবুও কখনো অভিযোগ করে না।"

"রাত যত অন্ধকার, তারার জ্যোতি তত উজ্জ্বল।"

"কষ্ট হলো হৃদয়ের এমন রঙ, যা শুধুই অনুভবের ক্যানভাসে আঁকা যায়।"

"যা বলিনি, তাই হয়তো একদিন সবচেয়ে গভীর গল্প হয়ে উঠবে।"

"তোমার প্রতি ভালোবাসা, শিকড়ে লেগে থাকা বটবৃক্ষের মতো—অক্ষয়।"

"প্রতিটা অশ্রুতে লুকানো থাকে এক একটি অসমাপ্ত গল্প।"

"সময় সবকিছুর মলম নয়, কিছু ক্ষত স্মৃতিতে চিরকাল রয়ে যায়।"

"তোমার ছায়া বলেছিল, একদিন সঙ্গ ত্যাগ করবে—তবুও আমি হাত ধরেছিলাম।"

"যে স্বপ্ন চোখে দেখে না, তার মন থেকে আলো নিভে যায়।"

"আলো জ্বালানোর জন্য অন্ধকারকে আলিঙ্গন করতে হয়।"

"পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার স্বপ্ন দেখো, তবুও মাটির প্রতি ভালোবাসা ভুলে যেয়ো না।"

বিখ্যাত কবিতা ক্যাপশন

মেঘের কাছে শিখেছি জেদ। পাখিদের কাছে ওড়া…
আকাশের গায়ে ছুটে যেতে দেখি যত মহীনের ঘোড়া…

যে জীবন ফড়িংয়ের দোয়েলের – মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা

স্মৃতির আঙুল ছুঁড়ে ফেলে ব্যথাদের ঝিলে,
এসো আজ নৈশভোজ সারি ঘুমের টেবিলে।

বোকাদের কাছে জ্ঞানী… আর বিবেকের কাছে নির্বোধ
নিজেকে ভাঁজ করে তাই আজ, কাগজের মতো ছিঁড়বো…

আবারো তোমায় করছি প্রপোজ। লিখে দুএক লাইন…
এ জীবনে বেকার ছেলের তুমিই ভ্যালেন্টাইন…

তবু তোমাকে ভালোবেসে
মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে
বুঝেছি অকূলে জেগে রয়
ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয় ।

পাখির ডাকে ভোরের আলো, নতুন দিনের গান,
জীবন যেন সুরের সেতু, সুখের স্রোতে প্রাণ।

চাঁদের আলো সাগর জলে, সোনালি সে তির,
তোমার চোখের দৃষ্টিতে পাই, ভালোবাসার নীর।

মেঘ;মেঘ, হৃদয়ঃ হৃদয়, আর মরুভূমি শুধু মরুভূমি..

ঘুমের থেকে দুহাত দূরে… চোখের মায়ায় জাল বুনে-
তোমায় এবার পলাশ দেবো। এই বসন্তে ফাল্গুনে…

হেঁয়ালি রেখো না কিছু মনে;
হৃদয় রয়েছে ব’লে চাতকের মতন আবেগ
হৃদয়ের সত্য উজ্জ্বল কথা নয়,-
যদিও জেগেছে তাতে জলভারানত কোনো মেঘ;
হে প্রেমিক, আত্মরতিমদির কি তুমি?

দূর পাহাড়ে নিঃস্ব ছেলে। কান্না কেবল লোকায়
বৃষ্টিভরা এক মেঘের কাছে। শান্ত উপত্যকায়…

গাছেদের আয়ু থেকে কেড়ে নিলে কিতাব,
মানুষের বুকে ধীরে ধীরে সেজে ওঠে চিতা।

কাল রাতে – ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হল তার সাধ ।

সময় থেকে খুলে ফেলে রাতের ছিপি,
পাঠোদ্ধারে বসেছি আজ। তোর শিলালিপির।

এ জীবনে ডাহা ফেল। শূন্যই প্রিয় হয়। শোকে…
আমি যত কম চাই। তত বেশি দিয়ে যায় লোকে।

আকাশের চালান কাটে মেঘ। শুধু ছাড় পায় ফিঙে…
রাস্তা তোর হৃদয়গামী হলে। মন রেখে আসি পার্কিং’এ।

শেষবার তার সাথে যখন হয়েছে দেখা মাঠের উপরে
বলিলাম: ‘একদিন এমন সময়
আবার আসিয়ো তুমি, আসিবার ইচ্ছা যদি হয়!–
পঁচিশ বছর পরে!

মন থেকে মন যাচ্ছে দূরে। একলা হওয়ার পরও…
তবু এ হৃদয়েই চাইছি তোমার জরুরি অবতরণ…

কতো দেহ এলো,- গেল,- হাত ছুঁয়ে-ছুঁয়ে
দিয়াছি ফিরায়ে সব,- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে
নক্ষত্রের তলে
বসে আছি,- সমুদ্রের জলে
দেহ ধুয়ে নিয়া
তুমি কি আসিবে কাছে

কাব্যিক ক্যাপশন রোমান্টিক

"কাব্যিক ক্যাপশন রোমান্টিক" একটি বিশেষ ধরনের ক্যাপশন, যা প্রেম ও আবেগের মিষ্টি অনুভূতি প্রকাশ করে। এই ক্যাপশনগুলি হৃদয়ের গভীরতা থেকে উঠে আসে এবং আমাদের অনুভূতিগুলো সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলে। আপনি যদি আপনার ভালোবাসার মানুষকে বিশেষভাবে প্রকাশ করতে চান, তবে এই ক্যাপশনগুলো আপনাকে সাহায্য করবে। আসুন, এই ক্যাপশনগুলো দিয়ে আপনার প্রেমময় মুহূর্তগুলো আরও রোমান্টিক করে তুলি!
একদিন চলে যাব দূরে কোনও বাসে চেপে
যে-কোনও লোকের পাশে যে-কোনও মানুষ হয়ে।
জলই কি দেখেছ শুধু? তুমি কি দ্যাখোনি তার
রক্তক্ষরণ?

দাহ মুছে যাক। দহন জাগুক দাগে।
মহীরুহ গেলে নতজানু হয় ঝড়ও।
ছাই উড়ে যেতে এক মুহূর্ত লাগে।
তোমার আগুন আকাশের চেয়ে বড়।

এই যুদ্ধের দিনগুলো পেরিয়ে গেলে
যারা থাকবে, আবার জেনো গড়বে প্রিয়,
তুমি অন্ধকারের রাতে ইচ্ছে জ্বেলে
কিছু সাহস দিও… কিছু সাহস দিও…

ভিড়ের মধ্যে একা হয়ে যাওয়া লোক,
চড়া আলোতেও মনখারাপের ভয়।
চশমার নীচে ঢাকা পড়ে যায় চোখ…
অবসাদ কোনও কুশলকাব্য নয়।

চলে গেলে কেন?’– এ-প্রশ্ন করা সোজা।
‘থাকলেই হতো’– এ-কথা বলাও সহজ।
দূর থেকে তবু কিছুতে যায় না বোঝা,

নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে
রয়েছ নয়নে নয়নে,
হৃদয় তোমারে পায় না জানিতে
হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।

তোমার শোক নিবিড় খুব।
আমার শোক বিজ্ঞাপন।
তোমার দিন অতল ডুব।
আমার স্রেফ দিনযাপন।

তোমাকে বিশ্বাস করেছিলাম, যা কিছু নিজের ছিল দিয়েছিলাম,
যা কিছুই অর্জন-উপার্জন !
এখন দেখ না ভিখিরির মতো কেমন বসে থাকি।

আমি তো আমার শপথ রেখেছি
অক্ষরে অক্ষরে
যারা প্রতিবাদী তাদের জীবন
দিয়েছি নরক করে।
দাপিয়ে বেড়াবে আমাদের দল
অন্যে কবে না কথা
বজ্র কঠিন রাজ্যশাসনে
সেটাই স্বাভাবিকতা।

যেখানে এসেছি আমি, আমি সেথাকার,
দরিদ্র সন্তান আমি দীন ধরণীর।
জন্মাবধি যা পেয়েছি সুখদুঃখভার
বহু ভাগ্য বলে তাই করিয়াছি স্থির।
অসীম ঐশ্বর্যরাশি নাই তোর হাতে,
হে শ্যামলা সর্বসহা জননী মৃন্ময়ী।

দেখবো দেখাবো পরস্পরকে খুলে
যতো সুখ আর দুঃখের সব দাগ,
আয় না পাষাণী একবার পথ ভুলে
পরীক্ষা হোক কার কতো অনুরাগ।

কারা যেন আজ দুহাতে খুলেছে, ভেঙেছে খিল,
মিছিলে আমরা নিমগ্ন তাই, দোলে মিছিল।
দু:খ-যুগের ধারায় ধারায়
যারা আনে প্রাণ, যারা তা হারায়
তারাই ভরিয়ে তুলেছে সাড়ায় হৃদয়-বিল।
তারাই এসেছে মিছিলে, আজকে চলে মিছিল।।

এ কেমন ঘুম, তুমিও যেখানে নেই?
স্বপ্নের চেয়ে নির্জন হল পাড়া…
কেউ না থাকলে স্বকীয়তা ভাঙবেই।
আয়নার কোনও দাম নেই, মুখ ছাড়া।

জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তূপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের।
চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

স্পর্শে এ-লেখা একবারও জাগবে কি?
জলে যেরকম ফিরে আসে সম্বিৎ?

আগুনের পাশে এলাচদানার ঘ্রাণ
হরিণের পাশে রক্তের বিপ্লব…
তোমার লেখায় আবহমানের টান।

অবাক পৃথিবী! অবাক যে বারবার
দেখি এই দেশে মৃত্যুরই কারবার।
হিসেবের খাতা যখনি নিয়েছি হাতে
দেখেছি লিখিত–’রক্ত খরচ’ তাতে।
এদেশে জন্মে পদাঘাতই শুধু পেলাম,
অবাক পৃথিবী! সেলাম, তোমাকে সেলাম!

যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান।

সে ভাষা বোঝে না কেউ,
কেউ হাসে, কেউ করে মৃদু তিরস্কার।
আমি কিন্তু মনে মনে বুঝেছি সে ভাষা।
পেয়েছি নতুন চিঠি আসন্ন যুগের
পরিচয়-পত্র পড়ি ভূমিষ্ঠ শিশুর
অস্পষ্ট কুয়াশাভরা চোখে।

 

তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিন আজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল। পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর অংশ হয়ে দূরে বেঁকে গেছে।

আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস মহাপ্রলয়ের আমি নটরাজ আমি, সাইক্লোন আমি ধ্বংস।

তোমার মুখের রূপ আমি কত শত শতাব্দী দেখিনি, হারিয়ে যাওয়া ভালোবাসা ও আর খুঁজিনি।

এক বালিশ ঘুম জমে আছে চোখে মেঘের গালে টোল, নীরবতা যত জটিল হয়, কথা আজও সহজ সরল।

একসময় মনে হত কোনওদিন তোমাকে পাব না একসময় মনে হত ইচ্ছে করলেই পাওয়া যায় আজকে শেষবার আমি তোমাকে পেলাম কালকের পর থেকে আমাকে নেবে না আর তুমি দুপুর ফুরিয়ে এল। এইবার ফিরে আসবে বাড়ির সবাই। আর একবার, আর একবার, এসো প্রথম দিনের মতো আবার পুড়িয়ে করো ছাই !

শুনেছি বেশ সুখেই আছো- কিছু ভাঙচুর আর রক্তক্ষরণ নিয়ে আমি স্বচ্ছল, মূলতই ভালোবাসা মিলনে মলিন হয়, বিরহে উজ্জ্বল।

কাচের চুড়ি ভাঙার মতন মাঝে মাঝেই ইচ্ছে করে দুটো চারটে নিয়মকানুন ভেঙে ফেলি পায়ের তলায় আছড়ে ফেলি মাথার মুকুট যাদের পায়ের তলায় আছি, তাদের মাথায় চড়ে বসি

আমার প্রিয়তমা সে যেন এক রঙিন প্রজাপতি, কখনো তার ফুলের দিকে মতি- তো কখনো ভুলের দিকে গতি।

যোগ্য জবাবের পর পতনের ভীড়ে নিজেকে খুঁজে নিও, প্রেমের আবিরে।

তুমি এলে বৃষ্টি আসে, এ শ্রাবণে…

মানুষ এক আশ্চর্য জীব। জ্যোৎস্নার গালে- ভালোবাসা জমিয়ে রাখে। ঘৃণার আড়ালে…

এজীবন তো ক্রিকেট’ই। প্রতি বলে বলে ছয়, চার, নো… খেলছে সবাই। দেখছি আমি, তুমি, আর জব চার্নক…

পরান ভরে তোমায় পাবো না কখনো জানি, তবুও যে ভালোবাসার বিনি সুতো টানি।

আমার যৌবনে তুমি স্পর্ধা এনে দিলে তোমার দু’চোখে তবু ভীরুতার হিম। রাত্রিময় আকাশে মিলনান্ত নীলে ছোট এই পৃথিবীকে করেছো অসীম।

সেই সব স্বপ্ন এখনও বাতাসে উড়ে বেড়ায় শোনা যায় নিঃশ্বাসের শব্দ আর সব মরে স্বপ্ন মরে না অমরত্বের অন্য নাম হয়।

ছাদের কোণে নির্জনতা। সমস্ত শোক পুষে রাখে কাঁধে। মেঘের শুনানি শেষে। দূরত্বের ভার গ্রাস করে যাদের।

আবেগের সুতোয় জড়িয়ে যাক ভালোবাসা। দুটো মন হয়ে যাক চুরি। সব প্রেমিকের ছাদে আজ এসে পড়ুক, প্রেমিকার নাম লেখা কাটাঘুড়ি।

এক বছর ঘুমোবো না, স্বপ্নে দেখে কপালের ঘাম ভোরে মুছে নিতে বড় মূর্খের মতন মনে হয় বরং বিস্মৃতি ভালো, পোশাকের মধ্যে ঢেকে রাখা।

দুচোখে রাত নামে। ফিরে আসে ভোর- ক্লান্তিতে আজও আরাম। মায়ের আদর…

উদ্বেলিত হৃদয়ে মোর অনন্ত যৌবন ক্ষুধা, উদগ্র কামনা- তবুও যে পরেছি শৃঙ্খল একাকীর আরাধনা।
আশা করি এই কব্যিক ক্যাপশনগুলো আপনার হৃদয়ের অনুভূতি প্রকাশ করতে সাহায্য করবে। যদি আপনি আরও সুন্দর এবং মানসম্মত ক্যাপশন পেতে চান, তাহলে আপনার প্রিয় ওয়েবসাইট StudyTika.com-এ ঘুরে আসুন। এখানে আপনি আরো অনেক ধরনের আকর্ষণীয় পোস্ট পাবেন। পড়ুন, শিখুন এবং আপনার অনুভূতি সহজেই প্রকাশ করুন!

Getting Info...

إرسال تعليق

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.